Engage Your Visitors!

Click here to change this text. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.

বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত ভারতের

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে বাংলাদেশসহ আরও পাঁচটি দেশে সরকারিভাবে সীমিত আকারে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। অন্য দেশগুলো হলোনেপাল, ভুটান, বাহরাইন মরিশাস।

আজ সোমবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না হলেও, দ্বিপক্ষীয় উদ্দেশে সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

তবে, কী পরিমাণ রপ্তানি করা হবে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।

এদিকে কলকাতা প্রতিনিধি জানিয়েছে, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে মন্ত্রিসভা কমিটির এক বৈঠকে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। রোববারের ওই বৈঠকে মন্ত্রীদের কমিটি ৩ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দেয়। এতে বাংলাদেশেও ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সম্পর্কিত বিভিন্ন শর্তাবলির বিষয়ে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

এর আগে পবিত্র রমজান মাসে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমাতে নির্দিষ্ট পরিমাণে চিনি ও পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিতে ভারত সরকারকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছিল বাংলাদেশ।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পেঁয়াজ রপ্তানিকারক দেশ ভারত ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। পরে এই নিষেধাজ্ঞা চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। কারণ, অভ্যন্তরীণ বাজারেক্রমবর্ধমান দাম নিয়ন্ত্রণ ও নির্বাচনের আগে পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে চেয়েছিল দেশটি।

রপ্তানি আটকাতে প্রথমে পেঁয়াজের ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল ভারত। কিন্তু তাতেও আশানুরূপ ফল না আসায় পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তবে নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। 

Scroll to Top